কথকতা
কথা শুধু— কথা কথা কথা কথা কথা
শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫
লাশকাটা ঘর : কায়েস আহমেদ
বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
‘নাস্তিক পণ্ডিতের ভিটা’
আজিজুল শাহজী
মঙ্গলবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
অমিয়ভূষণ মজুমদার : সত্তার বিস্তার
রীতা মোদক
“আমার জীবন সমতলের হাঁটুজলের নদী। পার আছে, পারে ঘরবাড়ি, ধানের আর তিলের ক্ষেত, মেয়েরা জল নিতে আসে, রাতে গুলবাঘাও হয়তো, সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত আছে, কিন্তু নিতান্ত সাধারণ, ভুলে যাওয়ার মতো ঢেউ ওঠে না, মধুকর ডোবে না, জলদস্যুদের বছর চলে না।”(১)
শুধু তাই নয়, নিজের সম্পর্কে বলতে গিয়ে অন্যত্র জানিয়েছেন, — “আমি জানিনা কি করে মন তৈরী হয়, কিন্তু আমার এই জীবনে আজ পর্যন্ত কিছু extra-ordinary ঘটেনি।” (২) নিজের সম্পর্কে একথা বললেও তাঁর সৃষ্ট সাহিত্যপাঠ আমাদের জীবনের বিভিন্নতলে সঞ্চরণ করায়। নিত্য-নতুন ঘটনা ও বিষয়ের দ্বার উন্মোচন করে। ঐতিহ্যপূর্ণ পারিবারিক উত্তরাধিকার যেন অজান্তেই তাঁর রচনায় স্থান করে নেয়।
শনিবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
‘মহিষকুড়ার উপকথা’
অমিয়ভূষণ মজুমদারের উপন্যাস
‘মহিষকুড়ার উপকথা’ নিচের লিঙ্ক থেকে পাঠ করুন :
https://docs.google.com/document/d/1iXMgA4yfJr74VQ3BgDyIGR4uRZVYrwnW_zvnrzxInxk/edit?usp=sharing
বিরলগোত্রের অমিয়ভূষণ মজুমদার
অমর মিত্র
শতবর্ষ পার হয়ে গেছে তাঁর। অমিয়ভূষণ মজুমদার থাকতেন কোচবিহার শহরে। সাহিত্যের জন্য কলকাতায় এসেছেন অনেক লেখক। অমিয়ভূষণ সেই দ্বারবঙ্গের ( দ্বারভাঙা ) বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায় বা পূরণিয়ার সতীনাথ ভাদুড়ীর মতো কলকাতার বাইরে নিভৃতে থেকে গিয়েছিলেন। আজ থেকে ৩৫-৪০ বছর আগে কলেজস্ট্রিটের ফুটপাথ থেকে অমিয়ভূষণের গল্পের বই ‘দীপিতার ঘরে রাত্রি’ কিনে প্রথম পড়েছিলাম তাঁকে। এরপর পড়েছি ‘মহিষকুড়ার উপকথা’, ‘নয়নতারা’, ‘রাজনগর’—উপন্যাস। পড়েছি চাঁদবেনে, মধু সাধুখাঁ। অমিয়ভূষণ এক বিরলগোত্রের লেখক ছিলেন। অমিয়ভূষণকে আমি পড়েছি তার অসামান্য জীবনবোধের কারণে। চিত্রময়তার কারণে। আবার তাঁকে পড়িওনি তাঁর কোনো উপন্যাসের গদ্যের জটিলতার কারণে।